ঢাকা -১৯ আসনে মাওলানা আফজাল হোসাইনকে জামায়াতের প্রার্থী মনোনীত করায় শ্রমিক কল্যান ফেডারেশনের সভাপতি শ্রমিক নেতা শাহিন আলমের শুভেচ্ছা বার্তা
ঢাকা-১৯ (সাভার-আশুলিয়া) আসনে মাওলানা আফজাল হোসাইনকে জামায়াতের ইসলামীর পক্ষ থেকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করায় ঢাকা জেলার সাভার উপজেলার আশুলিয়া থানার শিমুলিয়া ইউনিয়ন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যান ফেডারেশনের সভাপতি শাহিন আলমের শুভেচ্ছা বার্তা।
ঢাকা-১৯ (সাভার) জাতীয় সংসদ নির্বাচনী আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও সমাজসেবক অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ আফজাল হোসাইনকে প্রার্থী মনোনীত করায় এলাকায় ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিশেষ করে শ্রমজীবী, দিনমজুর ও মেহনতি মানুষের মধ্যে এ সিদ্ধান্তকে ঘিরে দেখা দিয়েছে আশাবাদের নতুন আলো।
এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন, শিমুলিয়া ইউনিয়ন শাখা এক বার্তায় জামায়াতে ইসলামীর প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছে। ফেডারেশনের সভাপতি মো. শাহীন আলম বলেন, “অধ্যক্ষ আফজাল হোসাইন একজন পরিচ্ছন্ন, যোগ্য ও জনবান্ধব মানুষ। তিনি শিক্ষাক্ষেত্রে যেমন অবদান রেখেছেন, তেমনি সামাজিক ও নৈতিক নেতৃত্ব প্রদানে একজন নির্ভরযোগ্য মুখ। তাঁকে মনোনয়ন দেওয়ায় আমরা শ্রমিক সমাজের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, এই অঞ্চলের শ্রমজীবী মানুষদের অধিকার, কর্মসংস্থান, ন্যায্য মজুরি ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অধ্যক্ষ আফজাল হোসাইন কার্যকর ভূমিকা পালন করবেন। তাঁর নেতৃত্বে ইনসাফভিত্তিক ও কল্যাণমুখী একটি সমাজ প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা জেগে উঠেছে।”
শিমুলিয়া ইউনিয়নে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন দীর্ঘদিন ধরে শ্রমিকদের অধিকার, ন্যায্য মজুরি এবং শ্রমিক কল্যাণে বিভিন্ন সচেতনতামূলক ও সহযোগিতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এ অঞ্চলের বহু শ্রমিক অধ্যক্ষ আফজাল হোসাইনের সৎ জীবনযাপন ও মানবিক কার্যক্রমের প্রত্যক্ষ সাক্ষী।
বিবৃতিতে মো. শাহীন আলম আরও জানান, “শিমুলিয়া ইউনিয়নের প্রতিটি শ্রমিক, দিনমজুর ও মেহনতি মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আমরা অধ্যক্ষ আফজাল হোসাইনের পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবো। জনগণের দোয়া ও আল্লাহর রহমতে ইনশাআল্লাহ আমরা ইনসাফ ও সত্যের বিজয় নিশ্চিত করবো।”
এমন একজন প্রার্থীর মনোনয়নকে ঘিরে সাভারের রাজনৈতিক অঙ্গনেও চলছে নানা আলোচনা। স্থানীয় পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, অধ্যক্ষ আফজাল হোসাইনের মতো গ্রহণযোগ্য একজন প্রার্থী নির্বাচনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবেন।